সন্তানের পেট ব্যথা নিয়ে দুর্ভাবনায় পড়েননি এমন পিতামাতার
সংখ্যা নিতান্তই কম। চিকিত্সকরাও
শিশুদের পেট ব্যথার কারণ বের করতে প্রায়ই গলদঘর্ম হন। এর কারণ কী? কারণ হচ্ছে শিশুরা সঠিকভাবে ব্যথার বর্ণনা দিতে পারে না। পেটে ব্যথার যে আট থেকে দশ প্রকার বৈশিষ্ট্য
আছে, তা শিশুদের পক্ষে
অনুধাবন করা বা প্রকাশ করা
প্রায় অসম্ভব। সে জন্য শিশুদের পেট ব্যথার কারণ নির্ণয়ে বিলম্ব হতে পারে।
পেট ব্যথা কতটা বিপজ্জনক?
সাধারণ কারণে পেট ব্যথা হলে, রোগ নির্ণয় বিলম্বিত হলেও শিশুর তেমন ক্ষতি নাও হতে পারে।
কিন্তু অ্যাপেন্ডিসাইটিসের কারণে পেট ব্যথা হলে ও রোগ নির্ণয়ে বিলম্ব ঘটলে মারাত্মক জটিলতার শিকার হতে হয়। এ বিষয়ে একটি সতর্কবাণী হচ্ছে : পেট ব্যথা চার ঘণ্টার বেশি সময় ধরে হলে কোনো মারাত্মক অসুখ হয়েছে বলেই ধরে নেয়া উচিত। অ্যাপেন্ডিসাইটিস এমনি একটি মারাত্মক অসুখ। প্রচলিত একটি ধারণা আছে, অ্যাপেন্ডিসাইটিস টিনএজারদের বেশি হয় এবং শিশুদের কম হয়। এই ধারণাটি ঠিক নয়। আসলে শিশুদের অ্যাপেন্ডিসাইটিসের প্রকোপ যথেষ্টই বরং রোগ নির্ণয়ের মাত্রা কম। অর্থাত্ শিশুদের অ্যাপেন্ডিসাইটিস রোগ নির্ণয় করার কাজটি কঠিন এবং বরাবরই তা বিলম্বিত হয়। ফলে মারাত্মক জটিলতা সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়।
উপসর্গগুলো
বড়দের অ্যাপেন্ডিসাইটিস হলে যে রকম প্রমিত উপসর্গ এবং লক্ষণ পাওয়া যায়, শিশুদের ক্ষেত্রে সে রকম প্রায়ই পাওয়া যায় না। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, একদিন ধরে একটি বাচ্চার পাতলা পায়খানা হচ্ছে এবং সঙ্গে তলপেটে ব্যথা হচ্ছে অথবা একটি শিশুর ঘন ঘন প্রস্রাব হচ্ছে ও তলপেটে ব্যথা হচ্ছে—এই উপসর্গগুলো অ্যাপেন্ডিসাইটিসের জন্য হতে পারে। সবাই ব্যথার স্থানকে খুব গুরুত্ব দেয়। সাধারণত অ্যাপেন্ডিসাইটিসের ব্যথা শুরু হয় নাভিতে এবং পরে তা তলপেটের ডান দিকে অনুভূত হয়। বড়দের বেলায় এ ব্যাপারটি খুবই প্রযোজ্য। কিন্তু শিশুদের বেলায় ব্যথা বিভিন্ন জায়গায় হতে পারে—যেমন ডান দিকে পাঁজরের নিচে বা তলপেটে মাঝ বরাবর, এমনকি তলপেটের বাম দিকেও হতে পারে। কখনও কখনও ব্যথা পেটের সম্মুখভাগে না হয়ে পেটের পার্শ্বস্থানে বা পেছন দিকে হতে পারে।
দরকার পর্যবেক্ষণ ও নিরীক্ষণ
সব পেডিয়াট্রিক সার্জনই স্বীকার করবেন, শিশুদের পেট নিরীক্ষা করা ভীষণ কঠিন কাজ—বিশেষত যদি পেটব্যথা থাকে। অ্যাপেন্ডিসাইটিস রোগের প্রচলিত লক্ষণ যেমন—ডান তলপেটের টেন্ডারনেস এবং গার্ডিং শিশুদের ক্ষেত্রে নির্ণয় করা দুরূহ। তাহলে করণীয় কি? শিশুদের বেলায় প্রয়োজন দূরদৃষ্টি বা পর্যবেক্ষণ পারদর্শিতা। যে শিশুটি চুপচাপ শুয়ে আছে, নড়াচড়া করছে না বা কোলে উঠতে চাচ্ছে না, বা পছন্দ করছে না কেউ তাকে ধরুক, কাশি দিলে পেটে ব্যথা করছে অথবা কুঁজো হয়ে আস্তে আস্তে হাঁটছে—সে সম্ভবত অ্যাপেন্ডিসাইটিসে আক্রান্ত হয়েছে। এ বিষয়ে আরেকটি মত হচ্ছে, যখন প্রথম নিরীক্ষায় শিশুর রোগ নির্ণয় সম্ভব হচ্ছে না, তখন তাকে বারবার পর্যবেক্ষণ এবং নিরীক্ষা করা প্রয়োজন। যে বাচ্চাটি দ্রুত ঘুমিয়ে পড়েছে এবং সারা রাত নিরবচ্ছিন্ন ঘুমিয়ে কাটিয়েছে তার সম্ভবত অ্যাপেন্ডিসাইটিস হয়নি। ডান তলপেটের টেন্ডারনেস (অর্থাত্ চাপ দিলে ব্যথা অনুভূত হওয়া) শুধু যে অ্যাপেন্ডিসাইটিস হলেই হবে, তা নয়। অন্য রোগের কারণেও ব্যথা অনুভূত হতে পারে। তবে সাধারণভাবে বলা যায়, যদি ডান তলপেটে টেন্ডারনেসের সঙ্গে সঙ্গে ওই স্থানে গার্ডিং-ও (শক্ত অনুভূত হওয়া) পাওয়া যায়, কাশি দিলে ওই স্থানে ব্যথা করে, তাহলে অ্যাপেন্ডিসাইটিসের পক্ষেই মত তৈরি হয়। সেটা আরও জোরালো হয় যদি বাচ্চার নাড়ির গতি দ্রুত পাওয়া যায়, ক্ষুধামন্দা থাকে, মুখে দুর্গন্ধ হয় বা জিহ্বায় সাদা আবরণ পড়ে। অন্যদিকে কখনও কখনও অ্যাপেন্ডিসাইটিস হলেও ডান তলপেটে টেন্ডারনেস বা গার্ডিং থাকে না। এমনকি কদাচিত্ বাচ্চার পেটে কোনো ব্যথা হয় না বা খুবই সামান্য ব্যথা হয়। এসব পরিস্থিতিতে রোগ নির্ণয় বিলম্বিত হতে পারে।
রোগ নির্ণয়ের উপায়
আসলে অ্যাপেন্ডিসাইটিস রোগ নির্ণয়ের জন্য কোনো অব্যর্থ লক্ষণ বা নির্ভুল পরীক্ষা নেই। রোগ নির্ণয় নির্ভর করে পুরো অসুখের বিবরণ শোনা ও শারীরিক নিরীক্ষার ওপর। আর এগুলো বড়দের বেলায় যত সহজ, শিশুদের বেলায় ততই কঠিন। তাই শিশুদের অ্যাপেন্ডিসাইটিস দ্রুত ও সঠিকভাবে নির্ণয়ের জন্য চাই অন্তঃদৃষ্টি!
অ্যাপেন্ডিসাইটিস রোগ নির্ণয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টির আরেকটি কারণ হচ্ছে—অন্য অনেক অসুখে অনুরূপ উপসর্গ এবং লক্ষণ দেখা যায়। যেমন— ভাইরাসজনিত ইনফেকশন শিশুদের সাধারণত বেশি হয় এবং এক্ষেত্রে পেটব্যথা অন্যতম একটি উপসর্গ। আবার বাচ্চাদের অণ্ডকোষ প্যাঁচ খেলে অ্যাপেন্ডিসাইটিসের অনুরূপ তলপেটে ব্যথা হতে পারে।
যারা বেশি আক্রান্ত হতে পারে
ছেলেরা ও মেয়েরা অ্যাপেন্ডিসাইটিসে প্রায় সমান অনুপাতে আক্রান্ত হয়। কিন্তু মেয়েদের ক্ষেত্রে রোগ নির্ণয়ে বেশি সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত। কারণ, প্রস্রাবে জীবাণু সংক্রমণ ডিম্বনালীর প্রদাহ ডিম্বাশয়ের অসুখ বা মাসিকের সমস্যা প্রভৃতি মেয়েদের অসুখে অ্যাপেন্ডিসাইটিসের মতো তলপেটে ব্যথা হতে পারে এবং রোগনির্ণয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করতে পারে।
রোগ নির্ণয় বিলম্বিত হলে
অ্যাপেন্ডিসাইটিস রোগ নির্ণয় বিলম্বিত হলে যেসব মারাত্মক জটিলতার সৃষ্টি হয়, তা বাচ্চার জীবন বিপন্ন করতে পারে। এর একটি হলো অ্যাপেনডিক্স ফুটো হয়ে যাওয়া। পরিণতিতে তৈরি হতে পারে অ্যাপেনডিক্স lump অথবা অ্যাপেনডিক্স abscess। আবার ফুটো হওয়ার পর পুরো পেটে সংক্রমণ ছড়িয়ে যেতে পারে। ফলে নাড়ীভুঁড়ি আটকে যেতে পারে।
কখনই অবহেলা নয়
তাই শিশুদের পেট ব্যথা হলে সেটাকে কখনই অবহেলা করা উচিত নয়। পেট ব্যথা হলে সঙ্গে সঙ্গে শিশু চিকিত্সক বা পেডিয়াট্রিক সার্জনের পরামর্শ নেয়া জরুরি। শিকাগোর বিখ্যাত চিকিত্সক জোসেফ ব্রেনম্যান যথার্থই বলেছেন : After 40 years of extensive experience I still approach the acutely painful abdomen of a child with much apprehension and a greater feeling of uncertainty than any other domain of childhood.
পেট ব্যথা কতটা বিপজ্জনক?
সাধারণ কারণে পেট ব্যথা হলে, রোগ নির্ণয় বিলম্বিত হলেও শিশুর তেমন ক্ষতি নাও হতে পারে।
কিন্তু অ্যাপেন্ডিসাইটিসের কারণে পেট ব্যথা হলে ও রোগ নির্ণয়ে বিলম্ব ঘটলে মারাত্মক জটিলতার শিকার হতে হয়। এ বিষয়ে একটি সতর্কবাণী হচ্ছে : পেট ব্যথা চার ঘণ্টার বেশি সময় ধরে হলে কোনো মারাত্মক অসুখ হয়েছে বলেই ধরে নেয়া উচিত। অ্যাপেন্ডিসাইটিস এমনি একটি মারাত্মক অসুখ। প্রচলিত একটি ধারণা আছে, অ্যাপেন্ডিসাইটিস টিনএজারদের বেশি হয় এবং শিশুদের কম হয়। এই ধারণাটি ঠিক নয়। আসলে শিশুদের অ্যাপেন্ডিসাইটিসের প্রকোপ যথেষ্টই বরং রোগ নির্ণয়ের মাত্রা কম। অর্থাত্ শিশুদের অ্যাপেন্ডিসাইটিস রোগ নির্ণয় করার কাজটি কঠিন এবং বরাবরই তা বিলম্বিত হয়। ফলে মারাত্মক জটিলতা সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়।
উপসর্গগুলো
বড়দের অ্যাপেন্ডিসাইটিস হলে যে রকম প্রমিত উপসর্গ এবং লক্ষণ পাওয়া যায়, শিশুদের ক্ষেত্রে সে রকম প্রায়ই পাওয়া যায় না। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, একদিন ধরে একটি বাচ্চার পাতলা পায়খানা হচ্ছে এবং সঙ্গে তলপেটে ব্যথা হচ্ছে অথবা একটি শিশুর ঘন ঘন প্রস্রাব হচ্ছে ও তলপেটে ব্যথা হচ্ছে—এই উপসর্গগুলো অ্যাপেন্ডিসাইটিসের জন্য হতে পারে। সবাই ব্যথার স্থানকে খুব গুরুত্ব দেয়। সাধারণত অ্যাপেন্ডিসাইটিসের ব্যথা শুরু হয় নাভিতে এবং পরে তা তলপেটের ডান দিকে অনুভূত হয়। বড়দের বেলায় এ ব্যাপারটি খুবই প্রযোজ্য। কিন্তু শিশুদের বেলায় ব্যথা বিভিন্ন জায়গায় হতে পারে—যেমন ডান দিকে পাঁজরের নিচে বা তলপেটে মাঝ বরাবর, এমনকি তলপেটের বাম দিকেও হতে পারে। কখনও কখনও ব্যথা পেটের সম্মুখভাগে না হয়ে পেটের পার্শ্বস্থানে বা পেছন দিকে হতে পারে।
দরকার পর্যবেক্ষণ ও নিরীক্ষণ
সব পেডিয়াট্রিক সার্জনই স্বীকার করবেন, শিশুদের পেট নিরীক্ষা করা ভীষণ কঠিন কাজ—বিশেষত যদি পেটব্যথা থাকে। অ্যাপেন্ডিসাইটিস রোগের প্রচলিত লক্ষণ যেমন—ডান তলপেটের টেন্ডারনেস এবং গার্ডিং শিশুদের ক্ষেত্রে নির্ণয় করা দুরূহ। তাহলে করণীয় কি? শিশুদের বেলায় প্রয়োজন দূরদৃষ্টি বা পর্যবেক্ষণ পারদর্শিতা। যে শিশুটি চুপচাপ শুয়ে আছে, নড়াচড়া করছে না বা কোলে উঠতে চাচ্ছে না, বা পছন্দ করছে না কেউ তাকে ধরুক, কাশি দিলে পেটে ব্যথা করছে অথবা কুঁজো হয়ে আস্তে আস্তে হাঁটছে—সে সম্ভবত অ্যাপেন্ডিসাইটিসে আক্রান্ত হয়েছে। এ বিষয়ে আরেকটি মত হচ্ছে, যখন প্রথম নিরীক্ষায় শিশুর রোগ নির্ণয় সম্ভব হচ্ছে না, তখন তাকে বারবার পর্যবেক্ষণ এবং নিরীক্ষা করা প্রয়োজন। যে বাচ্চাটি দ্রুত ঘুমিয়ে পড়েছে এবং সারা রাত নিরবচ্ছিন্ন ঘুমিয়ে কাটিয়েছে তার সম্ভবত অ্যাপেন্ডিসাইটিস হয়নি। ডান তলপেটের টেন্ডারনেস (অর্থাত্ চাপ দিলে ব্যথা অনুভূত হওয়া) শুধু যে অ্যাপেন্ডিসাইটিস হলেই হবে, তা নয়। অন্য রোগের কারণেও ব্যথা অনুভূত হতে পারে। তবে সাধারণভাবে বলা যায়, যদি ডান তলপেটে টেন্ডারনেসের সঙ্গে সঙ্গে ওই স্থানে গার্ডিং-ও (শক্ত অনুভূত হওয়া) পাওয়া যায়, কাশি দিলে ওই স্থানে ব্যথা করে, তাহলে অ্যাপেন্ডিসাইটিসের পক্ষেই মত তৈরি হয়। সেটা আরও জোরালো হয় যদি বাচ্চার নাড়ির গতি দ্রুত পাওয়া যায়, ক্ষুধামন্দা থাকে, মুখে দুর্গন্ধ হয় বা জিহ্বায় সাদা আবরণ পড়ে। অন্যদিকে কখনও কখনও অ্যাপেন্ডিসাইটিস হলেও ডান তলপেটে টেন্ডারনেস বা গার্ডিং থাকে না। এমনকি কদাচিত্ বাচ্চার পেটে কোনো ব্যথা হয় না বা খুবই সামান্য ব্যথা হয়। এসব পরিস্থিতিতে রোগ নির্ণয় বিলম্বিত হতে পারে।
রোগ নির্ণয়ের উপায়
আসলে অ্যাপেন্ডিসাইটিস রোগ নির্ণয়ের জন্য কোনো অব্যর্থ লক্ষণ বা নির্ভুল পরীক্ষা নেই। রোগ নির্ণয় নির্ভর করে পুরো অসুখের বিবরণ শোনা ও শারীরিক নিরীক্ষার ওপর। আর এগুলো বড়দের বেলায় যত সহজ, শিশুদের বেলায় ততই কঠিন। তাই শিশুদের অ্যাপেন্ডিসাইটিস দ্রুত ও সঠিকভাবে নির্ণয়ের জন্য চাই অন্তঃদৃষ্টি!
অ্যাপেন্ডিসাইটিস রোগ নির্ণয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টির আরেকটি কারণ হচ্ছে—অন্য অনেক অসুখে অনুরূপ উপসর্গ এবং লক্ষণ দেখা যায়। যেমন— ভাইরাসজনিত ইনফেকশন শিশুদের সাধারণত বেশি হয় এবং এক্ষেত্রে পেটব্যথা অন্যতম একটি উপসর্গ। আবার বাচ্চাদের অণ্ডকোষ প্যাঁচ খেলে অ্যাপেন্ডিসাইটিসের অনুরূপ তলপেটে ব্যথা হতে পারে।
যারা বেশি আক্রান্ত হতে পারে
ছেলেরা ও মেয়েরা অ্যাপেন্ডিসাইটিসে প্রায় সমান অনুপাতে আক্রান্ত হয়। কিন্তু মেয়েদের ক্ষেত্রে রোগ নির্ণয়ে বেশি সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত। কারণ, প্রস্রাবে জীবাণু সংক্রমণ ডিম্বনালীর প্রদাহ ডিম্বাশয়ের অসুখ বা মাসিকের সমস্যা প্রভৃতি মেয়েদের অসুখে অ্যাপেন্ডিসাইটিসের মতো তলপেটে ব্যথা হতে পারে এবং রোগনির্ণয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করতে পারে।
রোগ নির্ণয় বিলম্বিত হলে
অ্যাপেন্ডিসাইটিস রোগ নির্ণয় বিলম্বিত হলে যেসব মারাত্মক জটিলতার সৃষ্টি হয়, তা বাচ্চার জীবন বিপন্ন করতে পারে। এর একটি হলো অ্যাপেনডিক্স ফুটো হয়ে যাওয়া। পরিণতিতে তৈরি হতে পারে অ্যাপেনডিক্স lump অথবা অ্যাপেনডিক্স abscess। আবার ফুটো হওয়ার পর পুরো পেটে সংক্রমণ ছড়িয়ে যেতে পারে। ফলে নাড়ীভুঁড়ি আটকে যেতে পারে।
কখনই অবহেলা নয়
তাই শিশুদের পেট ব্যথা হলে সেটাকে কখনই অবহেলা করা উচিত নয়। পেট ব্যথা হলে সঙ্গে সঙ্গে শিশু চিকিত্সক বা পেডিয়াট্রিক সার্জনের পরামর্শ নেয়া জরুরি। শিকাগোর বিখ্যাত চিকিত্সক জোসেফ ব্রেনম্যান যথার্থই বলেছেন : After 40 years of extensive experience I still approach the acutely painful abdomen of a child with much apprehension and a greater feeling of uncertainty than any other domain of childhood.
m~Î:
Avgvi †`k
No comments:
Post a Comment