সারা দিন কঠোর পরিশ্রম করেছেন। সকাল হলেই আবার
ছুটতে হবে কাজে। কিন্তু ঘুম আসছে না কিছুতেই? কী করবেন তখন? এজন্য—
—বাইরে থেকে ফিরে প্রথমেই গোসল সেরে নিন। সারা দিনের ক্লান্তি এক নিমিষে চলে যাবে।
—সন্ধ্যার পরই চা-কফি খাওয়া বন্ধ করে দিন।
—ঘুমোতে যাওয়ার বেশ কিছুক্ষণ আগে টিভি, কম্পিউটার বন্ধ করুন।
—পরের দিনের কাজের পরিকল্পনা আগেই করে ফেলুন, টেনশনে ঘুম নষ্ট হবে না।
—ঘুমাতে যাওয়ার অন্তত দুই ঘণ্টা আগে রাতের খাবার খেয়ে নিন।
—রাত ১০-১১টার মধ্যেই ঘুমোতে যান। এ সময় বিছানায় গেলে ভালো ঘুম হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
—বিছানা আর শোবার ঘর যেন আরামদায়ক হয়। বেশি গরম বা বেশি ঠাণ্ডা যেন না হয় এবং সেখানে যেন বেশি আওয়াজ না হয়।
—নিয়মিত এক্সারসাইজ করুন। হাঁটা বা সাঁতার কাটা শরীরের জন্য ভালো।
—প্রিয় জীবনসঙ্গীর সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখুন, সারা দিনে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন বিষয় শেয়ার করুন।
—চেষ্টা করুন দুশ্চিন্তা না করার।
—সব ধরনের মাদক থেকে দূরে থাকুন।
—বিশেষজ্ঞের পরামর্শ ছাড়া ঘুমের ওষুধ খাবেন না।
—যদি ঘুম না আসে, জোর করে ঘুমানোর চেষ্টা না করে উঠে বই পড়ুন, টিভি দেখুন অথবা পছন্দের গান শুনুন।
—সুযোগ পেলেও দিনে বেশি সময় ঘুমাবেন না।
—ঘরে বেশি আলো ঢুকে যেন ঘুমে ব্যাঘাত না ঘটায় তা নিশ্চিত করুন। প্রয়োজনে ভারী পর্দা ব্যবহার করুন।
—শোবার ঘরটি অযথা একগাদা জিনিস দিয়ে ভরে রাখবেন না।
—বিশেষজ্ঞরা বলেন, একজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির প্রতিদিন অন্তত ছয় ঘণ্টা গভীর ঘুম হতে হবে। বন্ধুরা এতকিছু করার পরও যদি ঘুমের সমস্যা না যায়, তবে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
—বাইরে থেকে ফিরে প্রথমেই গোসল সেরে নিন। সারা দিনের ক্লান্তি এক নিমিষে চলে যাবে।
—সন্ধ্যার পরই চা-কফি খাওয়া বন্ধ করে দিন।
—ঘুমোতে যাওয়ার বেশ কিছুক্ষণ আগে টিভি, কম্পিউটার বন্ধ করুন।
—পরের দিনের কাজের পরিকল্পনা আগেই করে ফেলুন, টেনশনে ঘুম নষ্ট হবে না।
—ঘুমাতে যাওয়ার অন্তত দুই ঘণ্টা আগে রাতের খাবার খেয়ে নিন।
—রাত ১০-১১টার মধ্যেই ঘুমোতে যান। এ সময় বিছানায় গেলে ভালো ঘুম হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
—বিছানা আর শোবার ঘর যেন আরামদায়ক হয়। বেশি গরম বা বেশি ঠাণ্ডা যেন না হয় এবং সেখানে যেন বেশি আওয়াজ না হয়।
—নিয়মিত এক্সারসাইজ করুন। হাঁটা বা সাঁতার কাটা শরীরের জন্য ভালো।
—প্রিয় জীবনসঙ্গীর সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখুন, সারা দিনে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন বিষয় শেয়ার করুন।
—চেষ্টা করুন দুশ্চিন্তা না করার।
—সব ধরনের মাদক থেকে দূরে থাকুন।
—বিশেষজ্ঞের পরামর্শ ছাড়া ঘুমের ওষুধ খাবেন না।
—যদি ঘুম না আসে, জোর করে ঘুমানোর চেষ্টা না করে উঠে বই পড়ুন, টিভি দেখুন অথবা পছন্দের গান শুনুন।
—সুযোগ পেলেও দিনে বেশি সময় ঘুমাবেন না।
—ঘরে বেশি আলো ঢুকে যেন ঘুমে ব্যাঘাত না ঘটায় তা নিশ্চিত করুন। প্রয়োজনে ভারী পর্দা ব্যবহার করুন।
—শোবার ঘরটি অযথা একগাদা জিনিস দিয়ে ভরে রাখবেন না।
—বিশেষজ্ঞরা বলেন, একজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির প্রতিদিন অন্তত ছয় ঘণ্টা গভীর ঘুম হতে হবে। বন্ধুরা এতকিছু করার পরও যদি ঘুমের সমস্যা না যায়, তবে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
m~Î: Avgvi †`k
No comments:
Post a Comment