অটিজম হচ্ছে শিশুর সামাজিক ও বাচনিক বিকাশনের এক চরম
প্রতিবন্ধকতা। এক্ষেত্রে শিশুর
দৈহিক বিকাশ সাধারণত স্বাভাবিক থাকে, কিন্তু তার
সামাজিক ও বাচনিক বৃদ্ধি
চরমভাবে অবিকশিত থাকে। অটিজম সাধারণত জন্মের পর আড়াই থেকে তিন বছর বয়সের মধ্যেই বোঝা যায় । অটিজম কোনো মানসিক
রোগ নয়।
অটিজমে আক্রান্ত শিশু এবং বয়স্কদের মাঝে নিচের সমস্যাগুলো দেখা যায় :
—মৌখিক এবং অ-মৌখিক যোগাযোগ স্থাপনের অপারগতা।
—বাবা-মা, ভাই-বোন ও অন্যান্যদের সঙ্গে সামাজিক আদান-প্রদানে অনীহা।
—সঠিকভাবে খেলাধুলা, বিশেষ করে কাল্পনিক খেলায় অপারগতা।
অনেক সময় নিম্নলিখিত সমস্যাগুলোও দেখা যেতে পারে—
—মনোযোগের সমস্যা
—বার বার শরীরের কোনো কোনো অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের অস্বাভাবিক নাড়াচাড়া
—কোনো বিশেষ বস্তুর প্রতি অসাধারণ আসক্তি
—নিয়ম বা রুটিনের পরিবর্তনের ঘোর বিরোধিতা
—একই কাজ বার বার করার প্রবণতা
—শারীরিক বিপদ ও যন্ত্রণার ব্যাপারে আপাতদৃষ্টিতে অসংবেদনশীলতা
—ধ্বংসাত্মক, আক্রমণাত্মক বা আত্মঘাতী আচরণ।
অটিজম শিশুর লক্ষণগুলো
যদি আপনার শিশু
— তার নাম বা ডাকে সাড়া না দেয়
— বলতে বা বোঝাতে না পারে সে কি চায়
— কথা বলতে দেরি হয়
— কোনো কিছু করতে বললে, তা না করে
— কোনো কোনো সময় শুনতে পায়, আবার কোনো কোনো সময় শুনতে পায় না বলে মনে হয়
— তার চাহিদা আঙুল দিয়ে দেখাতে বা বোঝাতে সক্ষম না হয়, হাত দিয়ে ‘বাই-বাই’ না করে
— কিছুদিন আগেও বেশ কয়েকটা শব্দ বলতে পারতো, কিন্তু এখন তা না পারা
— অন্যদের সঙ্গে হেসে খেলা না করে বা অন্যদের সঙ্গে খেলা করতে না পারে
— কেবল একা একা খেলতে পছন্দ করে
— একেবারে স্বাধীনভাবে নিজের কাজ নিজে করে
— আপনার চোখের দিকে তাকায় না
— নিজেকে নিয়েই সারাদিন ব্যস্ত থাকে
— অন্যদের ব্যাপারে কোনোই আগ্রহ থাকে না
— মাঝে মাঝে অতিরিক্ত রেগে যায়
— অস্বাভাবিক বেশি চঞ্চল মনে হয়
— খেলনা দিয়ে কীভাবে খেলতে হয় তা জানে না
— কোনো বিশেষ কিছু নিয়ে প্রচণ্ড জেদ করে
— বার বার শরীরের কোনো কোনো অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ অস্বাভাবিকভাবে নাড়াচাড়া করে
— কোনো বিশেষ খেলনার প্রতি প্রচণ্ড আকর্ষণ অনুভব করে
— বুড়ো আঙুলের ওপর ভর দিয়ে হাঁটে।
ওপরে বর্ণিত কোনো সমস্যা আপনার শিশুর থাকলে শিশু বিশেষজ্ঞের সঙ্গে পরামর্শ করুন।
অটিজমে আক্রান্ত শিশু এবং বয়স্কদের মাঝে নিচের সমস্যাগুলো দেখা যায় :
—মৌখিক এবং অ-মৌখিক যোগাযোগ স্থাপনের অপারগতা।
—বাবা-মা, ভাই-বোন ও অন্যান্যদের সঙ্গে সামাজিক আদান-প্রদানে অনীহা।
—সঠিকভাবে খেলাধুলা, বিশেষ করে কাল্পনিক খেলায় অপারগতা।
অনেক সময় নিম্নলিখিত সমস্যাগুলোও দেখা যেতে পারে—
—মনোযোগের সমস্যা
—বার বার শরীরের কোনো কোনো অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের অস্বাভাবিক নাড়াচাড়া
—কোনো বিশেষ বস্তুর প্রতি অসাধারণ আসক্তি
—নিয়ম বা রুটিনের পরিবর্তনের ঘোর বিরোধিতা
—একই কাজ বার বার করার প্রবণতা
—শারীরিক বিপদ ও যন্ত্রণার ব্যাপারে আপাতদৃষ্টিতে অসংবেদনশীলতা
—ধ্বংসাত্মক, আক্রমণাত্মক বা আত্মঘাতী আচরণ।
অটিজম শিশুর লক্ষণগুলো
যদি আপনার শিশু
— তার নাম বা ডাকে সাড়া না দেয়
— বলতে বা বোঝাতে না পারে সে কি চায়
— কথা বলতে দেরি হয়
— কোনো কিছু করতে বললে, তা না করে
— কোনো কোনো সময় শুনতে পায়, আবার কোনো কোনো সময় শুনতে পায় না বলে মনে হয়
— তার চাহিদা আঙুল দিয়ে দেখাতে বা বোঝাতে সক্ষম না হয়, হাত দিয়ে ‘বাই-বাই’ না করে
— কিছুদিন আগেও বেশ কয়েকটা শব্দ বলতে পারতো, কিন্তু এখন তা না পারা
— অন্যদের সঙ্গে হেসে খেলা না করে বা অন্যদের সঙ্গে খেলা করতে না পারে
— কেবল একা একা খেলতে পছন্দ করে
— একেবারে স্বাধীনভাবে নিজের কাজ নিজে করে
— আপনার চোখের দিকে তাকায় না
— নিজেকে নিয়েই সারাদিন ব্যস্ত থাকে
— অন্যদের ব্যাপারে কোনোই আগ্রহ থাকে না
— মাঝে মাঝে অতিরিক্ত রেগে যায়
— অস্বাভাবিক বেশি চঞ্চল মনে হয়
— খেলনা দিয়ে কীভাবে খেলতে হয় তা জানে না
— কোনো বিশেষ কিছু নিয়ে প্রচণ্ড জেদ করে
— বার বার শরীরের কোনো কোনো অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ অস্বাভাবিকভাবে নাড়াচাড়া করে
— কোনো বিশেষ খেলনার প্রতি প্রচণ্ড আকর্ষণ অনুভব করে
— বুড়ো আঙুলের ওপর ভর দিয়ে হাঁটে।
ওপরে বর্ণিত কোনো সমস্যা আপনার শিশুর থাকলে শিশু বিশেষজ্ঞের সঙ্গে পরামর্শ করুন।
m~Î: Avgvi †`k
this is very helpful and article. we can be careful by it www.delicious.com
ReplyDelete